Other

বেস্ট ফ্রেন্ড নিয়ে কিছু কথা ( ফানি স্ট্যাটাস ক্যাপশন )

ভালোবাসা ও বন্ধুত্ব জীবনের অন্যতম অংশ।  তাইতো ফ্রেন্ডস সার্কেল এর মধ্যে সম্পর্ক থাকা স্বাভাবিক। পড়ুন বেস্ট ফ্রেন্ড নিয়ে কিছু কথা ও ক্যাপশন, উক্তি এবং ফানি স্ট্যাটাস। যাতে করে বন্ধুত্বের বাঁধন করতে পারেন আরো বেশি শক্তিশালী,  এবং সম্পর্কগুলোকে ভবিষ্যতের দিকে এগিয়ে নিতে পারেন।  তো চলুন জানা যাক;  বেস্ট ফ্রেন্ডকে কিভাবে খুশি করবেন এবং আপনার বন্ধুত্বের সম্পর্কের অনুভূতির কিছু কথা…।

বেস্ট ফ্রেন্ড নিয়ে ছন্দ

  • Best Friend! বেস্ট ফ্রেন্ড মানে রক্তের সম্পর্ক নয়…!!
  • বেস্টফ্রেন্ড মানে হল আত্মার সাথে জড়িয়ে থাকা অটুট বন্ধুত্বের সম্পর্কের নাম…!!
  • বেস্ট ফ্রেন্ড মানে হঠাৎ মনে হওয়া নয়,
  • বন্ধুত্ব মানে কারণে-অকারণে সারাক্ষণ মিস করা…। 
  • বেস্টফ্রেন্ড মানে সুখের দিনে আসা হয়,,,,
  • ফ্রেন্ডশিপ মানে বিপদ-আপদেও পাশে থাকা,  কাছে রয়ে যাওয়া…।
  • Best Friend মানেঃ বফ/গফ পেয়ে ভূলে থাকা নয়;
  • বেস্ট ফ্রেন্ড মানে মনের কোণে যত্ন করে রাখার নাম।
  • Friendship মানে পঁচানো হলেও, অপমান করা নয়,
  • সেরা বন্ধুত্ব মানে কেয়ারের অপর নাম!
  • বেস্টফ্রেন্ড মানে মাঝপথে ভেঙ্গে যাওয়া নয়,
  • বেস্ট ফ্রেন্ড মানেই হলো ভেঙ্গে পড়লে টেনে তোলা।
  • বন্ধুত্ব মানে জিএফ বা বিএফ এর মত আলগা পিরিত নয়;
  • বেস্টফ্রেন্ড মানেই মা-বাবার পরে শাসন করার মতো কেউ একজন…।
  • বেঁচে থাকুক হাজারো বছর পৃথিবীর সকল ফ্রেন্ডশীপ!

কথাগুলো ফেসবুকের একটি স্ট্যাটাস থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে। যদি ভালো লেগে থাকে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন।

বেস্ট ফ্রেন্ড নিয়ে কিছু কথা

কলিজায় লাগার মতো বেস্ট ফ্রেন্ড নিয়ে কিছু কথা বলব,  যা সত্যিকার অর্থে বাস্তবিক এবং আমাদের সমাজে প্রলুদ্ধভাবে দেখা যাচ্ছে অথবা কিছু কিছু ক্ষেত্রে দেখা উচিত।  কারণ পৃথিবীর সকল স্বার্থহীন সম্পর্ক গুলোর মধ্যে অন্যতম হলো বেস্ট ফ্রেন্ড বা সেরা বন্ধুত্ব!  ফ্রেন্ডশিপ বেঁচে থাকুক চিরকাল।

সম্পর্ক তো অনেক হয়,  কিন্তু বন্ধুত্বের চেয়ে বড় সম্পর্ক আর কিবা হতে পারে! ফ্রেন্ডশিপ হয়তবা রক্তের কোন সম্পর্ক নয়, অপরপক্ষে বলতে গেলে রক্তের চেয়েও কোন অংশে কমও নয়। বন্ধুত্ব মানে এক অন্যরকম অনুভূতি,  মুখে বলে ভাষায় প্রকাশ করা যাবে না এরকম এক ভালবাসার নাম।

বন্ধুত্ব মানে সুখে দুঃখের সবকিছুতেই নিজেদের মধ্যে শেয়ার করে নেওয়া;  কখনো হাজারো অভিমানের মধ্যে ডুবে থাকলেও দিন শেষে একই সাথে একই পথে চলা। বন্ধুত্ব মানে ”নো থ্যাংকস, নো সরি” সব ভুল একমাত্র তোরই। 

বেস্ট ফ্রেন্ড মানে অহিত পাগলামি আর সীমাহীন ভালোবাসা। বন্ধুত্ব মানে হলো আমি মানে তুই,  আর তুই মানে আমি। দিনশেষে তোর আর আমার বন্ধুত্বটাই সবচাইতে বেশি দামি। তোকে সব সময় মিস করি,  জীবনের যেকোনো পরিস্থিতিতে যেখানেই থাকিস না কেন; ভালো থাকিস।  আমাকে ভুলে যাস না কখনো,  প্রিয় বন্ধু।

ছেলে মেয়ে বেস্ট ফ্রেন্ড নিয়ে কিছু কথা

একটি ছেলে এবং মেয়ের মধ্যে বেস্ট ফ্রেন্ড হতে পারে,  এটা স্বাভাবিক।  কিন্তু প্রয়াত নন্দিত কথা সাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদের বাণী অনুযায়ীঃ  একটি ছেলে এবং মেয়ের মধ্যে বেস্ট ফ্রেন্ড দিন শেষে ভালবাসার সম্পর্কতে রূপ নেয়। ডেল কার্নেগীর মধ্যে তো ব্রেস্ট ফ্রেন্ড থেকে প্রেমে পরিণতি হওয়া জুটিগুলো বেশ চমৎকারভাবে প্রত্যেকটা দিন উদযাপন করতে পারে। 

 তো বয়সের সমসামিকার তুলনায়,  আপাতদৃষ্টিতে এটা কোন দোষের কিছু নয়ঃ  তবে সামাজিক পরিস্থিতি ও দৃষ্টিভঙ্গি অনুযায়ী অনেক ক্ষেত্রেই ছেলে মেয়ের মধ্যে বন্ধুত্ব তৈরি হওয়া অনুৎসাহিত করা হয়, যা বাস্তবিক অর্থে পদ্ধতি প্রনোতে রায় মান্য করেন না তাদের কিশোর কিশোরী জীবন যাপনের সময়। সে যাই হোক না কেনো; ছেলে মেয়ে বেস্ট ফ্রেন্ড নিয়ে কিছু কথা তো এখন বলতেই হয়;  যা হয়তো আপনার জীবনের সঙ্গেও সম্পর্কিত হতে পারে।

বয়সের তুলনায় সব রকমের ছেলে মেয়ে বেস্ট ফ্রেন্ড নিয়ে কিছু কথা উক্তিঃ অন্তরঙ্গ বন্ধুত্ব নাকি একটা ছেলে আর মেয়ের মধ্যেই হয়। মানে একটা ছেলে আর একটা মেয়ে নাকি বেস্ট ফ্রেন্ড! হ্যাঁ তারা Best Friend হতেই পারে; কিন্তু ওই যে বললাম হুমায়ূন আহমেদের বাণী অনুযায়ী! অর্থাৎ তাদের মধ্যে কমপক্ষে একজনের,  আজ না হোক কাল অপরের প্রতি ভালবাসা ঠিকই জন্মাবে।  জানিয়ে যাবে একটা সময় প্রেম পরিণতির দিকে…। এটাই বাস্তবতা, ইহাই সত্য কথা!

একটা ছেলে এবং মেয়ের মধ্যে যখন বন্ধুত্ব দৃঢ় সম্পর্কের দিকে গয়;  তখন একটা সময় একে অপরকে ঠিকই ভালোবেসে ফেলবে।  এই কথাটা চোখ বুঝেই বলা যায়। ওই যে বিজ্ঞানের ভাষায় একটা কথা আছে না! হাইড্রোজেন এবং অক্সিজেনের মধ্যে ভালোবাসা বিক্রিয়া করে,  তাদের আকর্ষণ এবং বিকর্ষণের ফলে।  ঠিক তেমনি একটা ছেলে এবং মেয়ের মধ্যে হৃদয় নামক নিউক্লিয়াসের বিক্রিয়া ঘটে আকর্ষণ ও বিকর্ষণের ফলে সম্পর্কটা একটা সময় ঠিকই প্রেম পরিণতিতে গড়ায়।

কোন এক জ্ঞানী ব্যক্তি উপরিউক্ত পরিপ্রেক্ষিতে বলেছেন;  সুতরাং একটা ছেলে এবং মেয়ের মধ্যে কখনো বেস্ট ফ্রেন্ড হতেই পারে না। যদি তা সেরা বন্ধুত্ব বা ফ্রেন্ডশিপে গড়ায়,  তাহলে অবশেষে একটা ছোট্ট ভালোবাসা এদের পরস্পরের মাঝে নেমে আসবেই।

বেস্ট ফ্রেন্ড নিয়ে কষ্টের ক্যাপশন

বন্ধু বান্ধবীর কথাটা বুঝাতে গেলে কি,  বেস্ট ফ্রেন্ড কথাটা খুবই দরকার? অর্থাৎ বলাটা কি খুবই প্রয়োজন?? আমার তো মনে হয় না,  কারণ বন্ধু কথাটাই ভীষণ ভারী! এই ফ্রেন্ডশিপ শব্দটাই না ভীষণ অর্থপূর্ণ তাৎপর্য বহন করে। এর মানে বুঝা টাই অনেক কঠিন।

একজন বলে আমার বেস্ট ফ্রেন্ড অমুক, তমুক আমার সেরা বন্ধু। সত্যি কথা বলতে মনে হয় না সে কথাটির পরিপূর্ণ তাৎপর্য বুঝে; নাকি না বুঝে হুদাই বকবক করে।

তবে এসব ন্যাকামো ছাড়তে আমি বলছি না। বলছিলামঃ  আসল বিষয়টা হল, কেউ হয়তো প্রেম করার জন্য প্রথমে বন্ধুত্বের সম্পর্ক গড়ে তোলে; তারপর মনের কথাগুলোকে প্রকাশ করার মাধ্যমে প্রপোজ করে। তারপর প্রেমের সম্পর্কে জড়ায়। সত্যিকারের বন্ধুত্বের সম্পর্কে থাকতে থাকতেই, একটা পর্যায়ে নিজেদের অজান্তেই পরস্পরের প্রতি ভালবাসা জন্মিয়ে দুজনেই প্রেমে পড়ে যায়।

মায়া, ভালোলাগা একটা কথা আছে না? মানে সেই মায়া ও ভালো লাগার মাধ্যমেই নিজেদের অজান্তে বন্ধুত্বের সম্পর্কে থাকতে থাকতে একটা সময় প্রেমের সম্পর্কে চলে যায়। তাই বলবো একটা ছেলে আর মেয়ে বেস্ট ফ্রেন্ড হতেই পারে; কিন্তু অবশেষে কমপক্ষে একজন হল অপরের প্রতি ভালোবাসা ও প্রেম পরিণতিতে দুর্বল হয়ে পড়বে।

অর্থাৎ বিপরীত পাশের মানুষটাকে নিয়ে, নানারকম কল্পনা ঝলপনা আর চিন্তাভাবনার মধ্যে ডুবে যেতে থাকবে। হা এটাই সত্যি! 

বেস্ট ফ্রেন্ড নিয়ে উক্তি
(ফানি স্ট্যাটাস) বেস্ট ফ্রেন্ড নিয়ে কিছু কথা, উক্তি, ক্যাপশন।
(ফানি স্ট্যাটাস) বেস্ট ফ্রেন্ড নিয়ে কিছু কথা, উক্তি, ক্যাপশন।

অন্ধকার এই দুনিয়ায় অনেক রকমের সম্পর্ক বিরাজ করে, তার মধ্যে কিছু কিছু সম্পর্ক রক্তের সম্পর্কের চাইতেও অনেক বেশি দামি হয়। আর সেটা হল একমাত্র বন্ধুত্বের সম্পর্ক।

এই নশ্বর পৃথিবীতে বন্ধুত্বের সম্পর্কটা দুই ধরনের হয়ে থাকেঃ ১) ফ্রেন্ড ২) বেস্টফ্রেন্ড। দুইটা সম্পর্ক প্রায় একই হলেও এর মধ্যে অনেক তফাৎ রয়েছে বিরল ভাবে। একটা বছরে ২০ টা বন্ধুত্ব করা তেমন কোন কঠিন ব্যাপার নয়; কিন্তু দিন মাস ও বছর গড়িয়ে একটা সময় দীর্ঘদিন সম্পর্ক ও চিরকালের জন্য দুইটা মানুষের বন্ধুত্বের সম্পর্ক টিকিয়ে রাখা বেশ কষ্টসাধ্য এবং কঠিন। 

কিন্তু এই কষ্টসাধ্যের মধ্যেও এমন কিছু মানুষ পাবেন যাদের মধ্যে গুটি কয়েকজন আপনার হবে সেরা বন্ধু।  তার মধ্য থেকে একজন মানুষকে পাবেন যে কিনা আপনার বেস্ট ফ্রেন্ড হিসেবেই চিরজীবন আপনার সঙ্গে থেকে যাবে;  হয়তোবা আপনি চলে যাবেন বহু দূরে অথবা সময়ের ব্যবধানে অন্য কোথাও অজানার পথে।  কিন্তু তার তার হৃদয়ে আপনি গেঁথে রইবেন বন্ধুত্বের এক কোমল স্পর্শ ছোঁয়ায়,  তার অনুভূতিতে স্মৃতিকতর হয়ে থাকবে আপনার স্মৃতিগুলো।

এই বেস্ট ফ্রেন্ড নামক মানুষটা যে আপনাকে কখনো ভুলবে না,  সব সময় আঠার মত আপনার পাশে লেগেই থাকবে।  সুখ ও দুখগুলোকে ভাগ করে নিবে,  এর কারন কি জানেন?  কারণ সে আপনাকে প্রচন্ড রকমের ভালোবাসে। 

বেস্ট ফ্রেন্ড স্ট্যাটাস ফানি

অনেকের অনেক রকমের কটু কথা শুনেও সে কখনো আপনাকে ছেড়ে যাবে না বা যাইও না। আর এটার কারণ কি জানেন?  কারণ সে আপনাকে প্রচন্ড রকমের বিশ্বাস করে।  যে আপনার দ্বারা ও সকল কর্মকান্ড হতেই পারে না!

সত্যিকারের বেস্টফ্রেন্ড এর মাঝে যখন আপনি নিজেকে আবিষ্কার করবেন! তখন হয়তোবা দেখবেন রক্তের সম্পর্ক ছাড়া অন্য সকল সম্পর্ক গুলো আপনার কাছে মূল্যহীন মনে হবে। শুধুমাত্র ফ্রেন্ড বা বন্ধুত্বের সম্পর্ক বছর কয়েকের জন্য হতে পারে,  হতে পারে সময়ের পরিস্থিতির কারণে বদলে যাওয়ার মতো। আর Best Friend এর সম্পর্ক; সেটা তো বছরের পর বছর অটুট থাকে।

সত্যি কথা বলতে এই পৃথিবীতে বন্ধুত্বের কখনো অভাব হয় না!  এমনও হয় যে পাঁচ মিনিটের দেখা সাক্ষাতেও আমরা পরস্পরের বন্ধু বনে যাই; কিন্তু বেস্ট ফ্রেন্ড!  এটাতো ঠিক বিপরীত এর মত ভিন্ন কথা,  মনে হয় যেন অন্য জগতের অনুভূতি!

উদাহরণ দিয়ে বুঝাচ্ছি,  যেমন ধরেনঃ  আপনি যদি হঠাৎ ক্যাম্পাসে আসতে দেরি করেন!  হয়তোবা আপনার বন্ধু বলবেঃ কিরে আসতে দেরি হল যে? আর বেস্ট ফ্রেন্ড,  সে যেমন ভালো তেমন আচ্ছা হারামি!  হয়তোবা সে আপনাকে বলেই ফেলবেঃ  কিরে কোন মেয়ের সঙ্গে লাইন মেরে আসলি।  অথবা যদি আপনি মেয়ে হয়ে থাকেন,  তাহলে হয়তোবা আপনার বেস্ট ফ্রেন্ডরা বলবেঃ  কিরে কোন ছেলের সঙ্গে টাংকি মেরে আসলি?  মাম্মা, সবই বুঝি!

বেস্ট ফ্রেন্ড ক্যাপশন বাংলা

ধরুন আপনি প্রচন্ড রকমের অসুস্থ হয়ে হাসপাতালের বেডে শুয়ে আছেন।  তখন হয়তোবা আপনার সাধারণ বন্ধুরা ফোন করে বলবেঃ কিরে কেমন আছে তোর শরীর? অর্থাৎ আপনার প্রতি সমবেদনা জানাবে। আর যদি আপনার বেস্ট ফ্রেন্ড আপনার খোঁজখবর নিতে যায়,  তখন হয়তোবা সে বলবে কিরে দোস্ত! নার্সটা দেখতে অনেক সুন্দরী, তাই না?

আসলে বলতে গেলে সত্যিকারের বেস্ট ফ্রেন্ড বা বন্ধুত্বটা এমন রকমের হয়ে যায়;  যার কাছ থেকে আপনি চাইলেও কখনো সত্যিটা লুকাতে পারবেন না। কখনো কখনো দেখা যাবে আপনার সম্পর্কে আপনার চাইতে বেস্ট ফ্রেন্ড তাই অনেক বেশি কিছু জানে।

অর্থাৎ আপনার মধ্যে কি চলছে,  আপনি সুখে আছেন নাকি কষ্টে আবর্তিত,  আপনার অভাব যাচ্ছে না সুসময় কাটছে;  তার সবকিছুই আপনার বেস্ট ফ্রেন্ডটা কিভাবে যেন বুঝে ফেলবে। তো এবার বুঝেন রক্তের সম্পর্ক ছাড়াও আরেকটি সম্পর্কে হয় সেটা হল বেস্টফ্রেন্ড

স্বার্থহীন বন্ধুত্ব বা বেস্ট ফ্রেন্ড তো এরকমই হয়ে থাকে যে;  সে দুঃখ পেলে কষ্টে আবরিত থাকলে,  আপনার অজান্তেই হৃদয়টা কেঁপে উঠবে।  তার কষ্টে আপনিও লাগবো করার জন্য ছটফট করতে থাকবেন নিজের অনিচ্ছাতে।  তার ভিতরে অন্ধকারে আবিচ্ছন্ন হয়ে থাকলে,  কেন যেন আপনার ভিতরটা অমাবস্যার মত কালো হয়ে যাবে।  তার দুঃসময়ে আপনি কখনোই ভালো থাকতে পারবেন না। হ্যাঁ সত্যিকারের বন্ধুত্ব বা বেস্ট ফ্রেন্ড এর সম্পর্ক গুলো এরকমই হয়ে থাকে। যা অন্যান্য সকল সম্পর্ক থেকে একদম ভিন্নমাত্রায় এগিয়ে চলে জীবন চলার পথে,  যার কোন সংজ্ঞা হয় না সঠিক কোন ব্যাকরণের নীতিতে।  যেই ভালোবাসাগুলো কখনোই গুছিয়ে লেখা সম্ভব হয় না কোন জীবন পাতার ডাইরিতে।

পরিশেষে,

সবশেষে এতটুকুই বলতে চাই যে বেস্ট ফ্রেন্ডশিপ বেঁচে থাকুক আজীবন। বন্ধুত্বের সম্পর্কে যেন কখনোই স্বার্থসিদ্ধি প্রবেশ করতে না পারে,  সেভাবেই নিজেদের পরস্পরকে ভালোবেসে যাবেন।  অনুভূতিগুলোকে পরস্পর বুঝার চেষ্টা করবেন।  কারণ রক্তের সম্পর্ক ছাড়াও আরো একটি অনেক দামি সম্পর্কের নাম হল বেস্টফ্রেন্ড বা স্বার্থহীন বন্ধুত্ব। যাই হোক বেস্ট ফ্রেন্ড নিয়ে কিছু কথা যদি আপনার বলার থাকে,  তাহলে অবশ্যই কমেন্ট বক্সে লিখেন।  হয়তোবা আপনার পরামর্শ ও মনের অনুভূতিগুলো অন্যান্য পাঠকদের ভালো লাগবে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button