Relationship

মেয়েদের সাথে কথা বলার টিপস। প্রেম করার কৌশল।

সরাসরি কিংবা অনলাইনে পরিচিত অথবা অপরিচিত মেয়েদের সাথে কথা বলার টিপস জানুন। যেকোন মেয়েকে অ্যাক্ট তৈরিতেই পটিয়ে ফেলতে পারবেন এবং তাকে আপনার প্রেমে হাবুডুবু খাওয়ানোর জন্য উল্লেখিত  টেকনিকগুলো ফলো করতে পারেন অনায়াসে।

মেয়েদের সাথে কথা বলার টিপস

আপনি এক ভিন্ন বা নতুন জায়গায় গেলেন,  অথবা কোন অনুষ্ঠান আয়োজনে উপস্থিত হয়ে কোন এক অপরিচিত মেয়েকে দেখলেন।  যাকে ইতিপূর্বে আপনার নজরে পড়েনি।  সেরকম অপরিচিত যে কোন মেয়ের সাথে  আলাপ জমানোর কৌশল জানতে  সম্পূর্ণ লেখাটি মনোযোগ দিয়ে পড়ুন।

এই আর্টিকেলে আমি এমন ৪ টি মেয়েদের সাথে কথা বলার টিপস বলবো, কোন অপরিচিত মেয়ের সাথে কথা বলার সময় আপনি যদি এই টপিক গুলোর উপরে কথা বলেন। তাহলে দেখবেন আকস্মিকভাবে মেয়েটি আপনার সঙ্গে কথা বলার জন্য আগ্রহী হয়ে উঠবে।

মজার বিষয় হচ্ছে এই টেকনিকগুলো ফলো করে আপনি অপরিচিত যে কোন মেয়ের সঙ্গে যতই কথা বলোনা কেন; দেখবেন সে বিরক্ত হচ্ছে না। বরং সে খুব মজা নিয়ে আপনার সঙ্গে কথা বলবে।  আপনার সঙ্গে কথাবার্তাও আলাপ আলোচনা আলাপচারিতা করতে গিয়ে সে বেশ উপভোগ করবে। যার ফলে আপনি চাইলে যে কোন অপরিচিত মেয়ের সঙ্গে সহজেই আলাপ জমাতে পারবেন।

এত অল্প সময়ে যে কোন অপরিচিত মেয়ের সঙ্গে ফ্রি হতে চাইলে, দেরি না করে সেরা চারটি মেয়েদের সাথে কথা বলা টিপস ক্রমশ জেনে নেওয়া যাক।

অপরিচিত মেয়েদের সাথে কথা বলার টেকনিক

টেকনিকঃ ০১

প্রথম থেকেই তার সঙ্গে পরামর্শ নেওয়ার টাইপের মতো আলাপ করুনঃ কি ভাই বুঝলেন না,  চলুন আর খোলামেলা করে বুঝিয়ে বলছি। সাধারণত আপনি যদি হঠাৎ করে কোন অপরিচিত মেয়ের সঙ্গে কথা বলতে যান, তাহলে লক্ষ্য করলে বুঝতে পারবেন যে মেয়েটি আপনার সঙ্গে ঠিকমতো কথাই বলতে চাইবে না।

শুধুমাত্র হাই হ্যালো বা আপনি যেই বিষয় প্রশ্ন করবেন সেটার উত্তর কোনমতে শর্টকাট কার্ড কার্ড ভাবে দিয়েই আপনার পাশ কাটিয়ে চলে যেতে চাইবে।  একবারে অতিরিক্ত কোন কথার জন্য আগ্রহী হবে না। 

কিন্তু আপনি যদি কোন অপরিচিত মেয়ের সাথে হাই-হ্যালো করার পর, পথের প্রসঙ্গে বা ভঙ্গিমায় যে কোন বিষয়ে তার সঙ্গে পরামর্শ চেয়ে বসেন। তাহলে দেখবেন ম্যাজিকের মত কারিশমা ঘটছে;  অর্থাৎ মেয়েটি খুব আগ্রহ নিয়ে আপনার সঙ্গে কথা বলা শুরু করে দিয়েছে।

মূলত এই বিষয়ের পিছনে আসল কারণটা কি?  জানেন তো?? আরে ব্রাদার প্রত্যেকটা মেয়েই অন্যকে জ্ঞান দিতে খুব পছন্দ করে! এছাড়াও আরেকটি বিষয় মেয়েদের মধ্যে লক্ষ্য করা যায়,  সেটা হল কম বেশি সকল মেয়েই অপ্রচিত প্রেমের কোন ছেলের সাথে নিজের অ্যাটিটিউট বাই স্ট্যাটাস বৃদ্ধি করার চেষ্টা করে।  বা ভাব দেখিয়ে চলার প্রয়াস ঠিকই থাকে।

যখনই কোন বিষয়ে আপনি কোন অপরিচিত মেয়ের সাথে পরামর্শ চেয়ে বসবেন; তখন সে আপনাকে জ্ঞান বানিয়েও দিতে পারছে। সেই সাথে আপনার কাছে সে তার এটিটিউড ও স্ট্যাটাসও বাড়ানোর সুযোগ পাচ্ছে অনায়াসে।  বলতে পারেন মেয়েটি হয়তোবা ভাববে এক দিলে দুই পাখি মারার মত কার্যক্রম বা উপায়।

যার ফলে অপরিচিত যে কোন মেয়েই আপনার এই নেহা তার কর্মকাণ্ডে আপনার সঙ্গে কথা বলতে আগ্রহ সৃষ্টি করবে। কি কেমন ধরনের পরামর্শ চাইতে পারেন তার কি কোন উদাহরণ আপনাকে বলে দিতে হবে? ওকে ঠিক আছে ব্রাদার!  শুনুন তাহলে।

 মনে করুন মেয়েটিকে জিজ্ঞেস করলেন যে, তুমি কোন ক্লাসে পড়ো বা কি করছো?  সে বলল নবম শ্রেণীতে পড়ি,  এবং সাইন্স নিয়ে পড়াশোনা করছি। কথার প্রসঙ্গের সাথে মিল রাখার জন্য আপনিও বলতে পারেন যে,  হ্যাঁ আমার একটি ছোট ভাই ক্লাস নাইনে পড়ে। আমার ছোট ভাইটি সাইন্স বিভাগ নিতে চাচ্ছে,  কেমন হবে? খুব কঠিন হবে নাকি সে নিতে পারবে?

আবার মনে করুন আপনি তাকে জিজ্ঞেস করলেন, তোমার বাড়ি কোথায়?  সে বলল দিনাজপুরG আচ্ছা দিনাজপুর ঘোড়ার মত কি ঐতিহাসিক কোন জায়গা রয়েছে? আমার অনেক শখ রয়েছে দিনাজপুর একবার ঘুরতে যাব। ঠিক এভাবেই কৌশল এর মাধ্যমে কথার প্রসঙ্গে আপনি তার সঙ্গে আরও কথা বাড়াতে থাকবেন ইত্যাদি।

আমি তো শুধুমাত্র উদাহরণ দিলাম,  শুধু এভাবেই না বরং যেকোনো ভাবে যে কোন বিষয় বা টপিক নিয়ে পরামর্শ চাইবেন আর কি।  এক কথায় তার সঙ্গে আপনি যে যেভাবে হোক কিনিয়েবি নিয়ে প্রসঙ্গের সীমা বৃদ্ধি করতে থাকবেন,  যাতে করে সেও আপনার সঙ্গে কথা বলতে আগ্রহী হয়ে ওঠে।

অপরিচিত মেয়েদের সাথে কথা বলার নিয়ম

টেকনিকঃ ০২

অফটপিকে কথা বলুনঃ বুঝতে পারছি হয়তোবা কথাটি আপনার মাথার উপর দিয়ে যাচ্ছে। কারণ হয়তোবা আপনি বুঝতেই পারছেন না যে অফ টপিকে কথা বলা,  সেটা আবার কি? তো চলুন আপনাকে সহজে বুঝিয়ে বলি বিষয়টা, অফ টপিক বুঝার আগে;  আগে চলুন অন টপিক কি সেটা বুঝা যাক! 

তো নরমালি একটি অপরিচিত মানুষের সঙ্গে পরিচিত হতে গেলে,  মানুষ যে সকল প্রশ্নগুলো করে থাকে বা তার সম্পর্কে যে সকল বিষয়ে জানতে চায়। সেগুলো হলো অন টপিক।  যেমন আপনার নাম কি,  বাড়ি কোথায়,  কিসে পড়াশোনা করছেন,  বা বর্তমানে কি করছেন?  চাকরি নাকি ব্যবসা-বাণিজ্য ইত্যাদি। এজাতীয় যত সকল কথাবার্তা রয়েছে,  এগুলোকে সাধারণত আমরা অন টপিক বলে থাকি।

উপরোক্ত বিষয়গুলো বাদ দিয়ে আপনি দুনিয়ার অন্যান্য যে কোন আনকমন বিষয়ে প্রশ্ন-উত্তরের মাধ্যমে আলোচনা করুন,  সেগুলো হল অফ টপিক। আর মেয়েরা অন্তবিক এর চাইতে অপরিচিত কোন মানুষের সঙ্গে অফ টপিকে কথা বলতে বেশি স্বাচ্ছন্দ বোধ করে।

তবে বিষয়টা খেয়াল রাখবেন যে হুদাই আন্দাজে কোন বিষয়ে কথা বলবেন না,  হতে পারে তার মোট আপনার প্রশ্নের শোনার জন্য প্রস্তুত নয়। সে বিরক্ত হতে পারে। এজন্য অবশ্যই মাথায় রাখতে হবে যে,  যখনই অপরিচিত কোন মেয়ের সঙ্গে কথা বলবেন তখন যেন আপনার আলাপের বিষয়টি অবশ্যই মজাদার ও ফানি জাতীয় হয়।

তবে বিশেষজ্ঞদের এক গবেষণামতে দেখা গিয়েছে,  মেয়েরা অপরিচিত কোন মানুষের সঙ্গে অন্তবিকার চাইতে অফ টপিকে বেশি কথা বলতে স্বাচ্ছন্দ বোধ করে বা পছন্দ করে। তাই অফটপে কথা বলুন,  তাহলে দেখবেন মেয়েটি আপনার সঙ্গে কথা বলতে আগ্রহী হয়ে উঠবে। ফল স্বরূপ আপনাদের আলাপচারিতা জমে যাবে।

মেয়েদের সাথে রোমান্টিক কথা বলার কৌশল

টেকনিকঃ ০৩

পছন্দনীয় বিষয়ে কথা শুরু করুনঃ অর্থাৎ যে সকল বিষয়ে মেয়েরা সাধারণত কথা বেশি বলতে পছন্দ করে এমন কিছু বিষয় নিয়ে আলাপচারিতা শুরু করুন। আপনি এটা নিশ্চয়ই জানেন যে মেয়েরা বেশি কথা বলতে ভালোবাসে। অর্থাৎ বলতেই পারেন বকবক করার দিক থেকে মেয়েরা একধাপ এগিয়ে।

তাহলে চিন্তা করার বিষয় হচ্ছে,  যখন আপনি হুট করে একজন অপরিচিত মেয়ের সঙ্গে কথা বলতে যান তখন সে এত কম কথা কেন বলে?  বা কথা বলতে আগ্রহী হয়ে ওঠে না কেন?? এর বিষয়ে মূল কারণ হচ্ছে হয়তোবা আপনি এমন টপিকে কথা বলা শুরু করতে চাচ্ছেন,  যে বিষয়ে মেয়েটির তেমন কোন জ্ঞানই নেই। 

ফলস্বরূপ মেয়েটি যদি আপনার সঙ্গে বেশি কথা বলার আগ্রহ হয়েও থাকে,  তবুও সে তৃপ্তি মেরে থাকবে।  লজ্জা কিংবা দ্বিধাদ্বন্দ্বের কারণে আপনার সঙ্গে কথা বলতে চাইবে না।

উদাহরণস্বরূপ বলা যাকঃ  ধরুন আপনি একটি অপরিচিত মেয়ের সাথে কথা বলতে আগ্রহী হলেন,  কিন্তু আমারচারিতা শুরু করলেন ক্রিকেট বা এজাতীয় কোন স্পোর্টস বিনোদন নিয়ে। তো ক্রিকেট বিষয়ে সাধারণত মেয়েদের ধারণা বা ক্রিকেট খেলা দেখার অভ্যাস কম থাকে।  সেক্ষেত্রে কিন্তু মেয়েটি আপনার সঙ্গে তাল মেলানোর জন্য শুধুমাত্র হু হা করতেই থাকবে…।  মোটকথা আপনার সঙ্গে সে কথা বলতে ইতস্তত বোধ করবে হইতো।

 কিন্তু যদি আপনি এ সকল কথা বাদ দিয়ে ধরেন একটি মেয়েকে প্রশংসা স্বরূপ বললেন যে তোমার ড্রেসটি তো অনেক সুন্দর,  বাহ তোমাকে এই পোশাকটিতে সেরকম মানিয়েছে।  দেখতে একটু অন্যরকম অস্থির লাগছে,  মনে হচ্ছে পরীর মত।  ভাই কথা বলতে পারে যে তোমাকে এই ড্রেসটি পরে অমুক নায়িকার মতই লাগছে! 

তো এই পোশাকটি কোথায় থেকে কিনলে?  অনলাইন থেকে অর্ডার করেছো নাকি সরাসরি শপিং মল থেকে কিনে নিয়ে আসছো? আজকাল ফেসবুক পেজগুলোর মাধ্যমে যেভাবে অনলাইনে ড্রেস সেল দেওয়া হচ্ছে,  বাপরে বাপ হোমপেজে ঢুকলেই শুধুমাত্র ড্রেস সেল আর রিভিউ আর রিভিউ।  কি একাকার অবস্থা। তাহলে দেখবেন সঙ্গে সঙ্গে মেয়েটির আপনার সঙ্গে কথা বলতে আগ্রহী হয়ে উঠবে,  এবং যেহেতু সে সাজসজ্জায় এক্সপার্ট!  

তাই সে বিষয়ে আপনার সঙ্গে কথা বলা শুরু করে দিবে।  সে ফাঁকে আপনিও আপনার সুযোগটা কি কাজে লাগাবেন। অর্থাৎ আপনিও তার সঙ্গে তাল মিলিয়ে বুদ্ধি খাটিয়ে তার সঙ্গে আরও কথা বলতে থাকবেন,  দেখবেন মেয়েটির বকবকের কি অবস্থা।  সেজন্য আপনার সঙ্গে আগে থেকেই পরিচিত এরকম ভাব নিয়ে এসে কথা বলতে শুরু করবে নির্দ্বিধায়।

কারণ এ সকল বিষয়ে সাধারণত মেয়েদের কথা বলার মত পর্যাপ্ত জ্ঞান থাকে।  তাদের নিজস্ব কিছু অভিজ্ঞতাও থাকে বলতে পারেন। উপরিউক্ত বিষয়গুলোতে তাদের সঙ্গে ঘটে যাওয়া অনেক ঘটনা বা স্মৃতি বিজড়িত থাকে। এমনকি তাদের ব্যক্তিগত অনেক মতামত ও রুচিশীলতার কথোপকথন থাকে। যার ফলে সেগুলো মেয়েটি আপনার সঙ্গে নির্দ্বিধায় শেয়ার করার সুযোগ পাচ্ছে।

ফলে মেয়েটি খুব আগ্রহের সহিত,  আপনার সঙ্গে সেগুলো শেয়ার করতে থাকবে। এবং মেয়েটি আপনার সঙ্গে আলাপ করে সেই রকম মজাও পাবে।

মেয়েদের সাথে কিভাবে প্রেম করতে হয়?
সহজে মেয়েদের সাথে কথা বলার টিপস
সহজে মেয়েদের সাথে কথা বলার টিপস

টেকনিকঃ ০৪

স্বভাবতই মেয়েরা প্রশংসা পেতে খুব ভালোবাসেঃ ধরেন আপনি অপরিচিত কোন মেয়ের সঙ্গে কথা বলতে আগ্রহে উঠলেন,  তাহলে সে ক্ষেত্রে আপনাকে অবশ্যই মাথায় রাখতে হবে সাধারণত মেয়েদের কোন কোন বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করলে আপনি কোন লজ্জিত হবেন না।

অর্থাৎ ধরেন কমবেশি সকলেই সাজসজ্জা করতে পছন্দ করে এবং ভালোবাসে।  তো যে কোন অপরিচিত মেয়েদের সাথে কথা বলার টিপস হলো; যদি এমন হয় যে মেয়েটি আপনার সামনে আছে এবং তার কপালে একটি টিপ দেখতে পেলেন।  তাহলে আপনি তার টিপের প্রশংসা দিয়ে শুরু করতে পারেন আস্তে আস্তে তার হাতের চুড়ি কানের দুল,  তার শাড়ি বা যে পোশাক পরবে সেই ড্রেস,  এভাবে করতে করতে পায়ের জুতো পর্যন্ত প্রত্যেকটি শরীরের অঙ্গের পোশাকের ও পরিধান বস্ত্রের প্রশংসা করতে থাকুন।

অথবা যদি এমন হয় যে কোন বক্তৃতা সেমিনারে গিয়ে একটি অপরিচিত মেয়েকে দেখলেন যে কেউ ভালো বক্তৃতা দিয়েছে। তাহলে তার বক্তব্যের প্রশংসা করে বলুন,  আপনার কথার মধ্যে সৃজনশীলতা রয়েছে।  খুব ভালো মতো আপনি কথা বলতে পারেন।

 যদি এমন হয় যে কোন অফটপিকে সে আপনার সঙ্গে এসে কোন প্রশ্ন জিজ্ঞেস করল!  অথবা নির্দিষ্ট কোন টপিক উপর ভিত্তি করে আপনার সঙ্গে আলাপচারিতা শুরু করে দিল।  তাহলে তার কথার সঙ্গে তাল মিলিয়ে তাকে প্রশংসা করতে পারেনঃ  বলতে পারেন যে হ্যাঁ আপনি রাইট,  আপনি যেটি বলেছেন এটা এই আঙ্গিকে ঠিক আছে।  অথবা সেক্ষেত্রে এটা খুবই ভালো হয়।

শুধুমাত্র মেয়ে নয় বরং যেকোনো পু অপরিচিত ছেলে মানুষের সঙ্গে যদি কথা বা আলাপচারিতা শুরু করতে চান;  তাহলে মূলত মাত্র উপরে আমি যেই টপিকটি বললাম বা চার নম্বর টেকনিকটি ফলো করতে পারেন।

অর্থাৎ তার ড্রেসাপ টি-শার্টের ডিজাইন,  প্যান্টের পরিধান স্টাইল,  কিংবা তার হাতে পড়া ঘড়িটির সম্পর্কে বা চোখের সানগ্লাস এর ব্যাপারে প্রশংসা করতে পারেন।  চাইলে আপনি তার স্ট্যাটাস বা ক্যারিয়ারের উপর তার প্রশংসা করতে পারেন,  দেখবেন যে কোন অপরিচিত ছেলে মানুষ ও আপনার সঙ্গে কথা বলতে আগ্রহী হয়ে।

পরিশেষে, উল্লেখিত চারটি মেয়েদের সাথে কথা বলার টিপস এর মধ্য থেকে কোনটি আপনার কাছে সেরা এবং নিনজা টেকনিক মনে হয়েছে;  সেটি অবশ্যই কমেন্ট বক্সে লিখে জানাবেন।  আর অপরিচিত কোন মেয়ের সঙ্গেঃ  উল্লেখিত টিপস গুলো না জানার কারণে ইতিপূর্বে আপনি কোন দ্বিধাদ্বন্দে পড়েছেন কিনা,  সেটাও জানাতে লজ্জা পাবেন না।  হতে পারে আপনাকে আমি, আরো বিশেষ কিছু টিপস দিয়ে হেল্প করতে পারব!  যাতে করে ভবিষ্যতে আপনি যে কোন অপরিচিত মেয়ের সঙ্গে অনায়াসে কথা বলতে পারেন এবং আপনার প্রতি তার কথা বলার আগ্রহ বাড়িয়ে তুলতে পারেন। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button