প্রিয় মানুষকে না বলা ভালোবাসার কিছু কথা (কষ্টের স্ট্যাটাস)
অতীতের প্রিয় মানুষটাকে অবহেলিত না বলা ভালোবাসার কিছু কথা, যা মনের গভীর থেকে লিখেছি। ভালবাসার কথা এবং স্মৃতিচারণ কখনোই ডাইরিতে লিখে শেষ করা যায় না। তবুও প্রিয় মানুষকে না বলা কিছু কথা বলতেই হয়; কারণ তার স্মৃতিচারণ ও সুন্দরতম মুহূর্তগুলো আজও ভূলে যাবার মতো নয়।
মনের গভীরের কিছু কথা
সম্পর্কটা না হলেই হয়তো ভালো ছিল! সম্পর্ক নাকি দুইটা মানুষকে এক করে দেয়; একটি হৃদয়ের গাথায় বন্ধনে আবদ্ধ করে। অথচ আমি দেখলাম সম্পর্ক দুইটা মানুষকে কখনো কখনো অনেক দূরে ঠেলে দেয়। হয়তোবা পরিস্থিতির কারণে, অথবা স্বার্থের টানে।
বছর দুয়েক আগে একটি বইয়ে পড়েছিলাম; ভাগ্যের পরিহাসে এমনও সময় আপনার দরজায় কড়া নাড়বে। যখন পুরো পৃথিবীটা আপনার কাছে অন্ধকার মনে হবে! কারণ সম্পর্ক যেমন দুটি হৃদয়কে একটি আত্মায় পরিণত করে; জীবনকে উপভোগ করার জন্য সাফল্যের চূড়ায় পৌঁছে দেয়। তেমনি ভাবে কখনো কারো ভাগ্যে হয়তোবা বিপরীতটা ঘটে: অর্থাৎ সম্পর্ক বিশ্বাস কেড়ে নেয়, মাঝে মাঝে সম্পর্ক মানুষের মন ভেঙে দেয়!
বিশ্বাসের হাতটি ধরে কথার সূত্র টা যখন পরিচয় এই সীমাবদ্ধ থাকে; তখন একজনের প্রতি একজনের আকর্ষণ যেন দিব্যি বাড়তেই থাকে। পরিস্থিতি এমন রূপ নেয়, যেন দুইজনের দুই দিক থেকে সমানতালে কাছে আসার সমর্থন থাকে। সময়ের ব্যবধানে কিন্তু পরিচয়টা যখন সম্পর্কের রূপ নেয়, তখন না নিজের প্রথম অনুভূতির বিপরীত প্রতিচ্ছবি বাস্তবে প্রকাশ পায়। হায়রে জীবন!
কেন প্রিয়! আমি তো বলেছিলাম শুধুমাত্র আমাদের ভালোবাসাটুকুই থাকুক। ুক কিন্তু তুমি আমার সঙ্গে ছেলেমানুষি করা শুরু করলে যে সম্পর্কে জড়াতেই হবে, আমাদের ভাগ্যের কি পরিহাস নির্মম কি ইতিহাস! আজ এই সম্পর্কই আমাদের সাথে এত কাছ থেকেও কতটা দূরত্ব বাড়িয়ে দিয়েছে/ সত্যি কথা বলতে কি তুমি সেদিন আমাকে ভালোবেসে প্রপোজ করেছিলে ঠিকই; কিন্তু সেটা অনুভূতিতে ছিল না, ছিল শুধু তোমার মুখের বর্ণাক্ষরে।
যখন তুমি আমাকে জড়িয়ে ধরে বারবার বলেছ ভালবাসি তোমায়! পৃথিবীটা না অর্ধেকটাই যেন আমার হয়ে যেত তখন। কিন্তু যখন চলে যাওয়ার সময় হতো; ভুল করেও একবারও পিছনে আমার দিকে ফিরে তাকাওনি। তাকিয়ে দেখনি যে আমি এখনো তোমার অপেক্ষার দিকে তাকিয়ে আছি, নাকি মুখ-হোবড়ে বিপরীত দিকে চলে যাচ্ছি।
সত্যি নিজেকে এখন নাটকের রূপকথার সেই অভিনেতা মনে হয়, যে কিনা সারা পৃথিবীর বিশ্ব ও মহিমান্বিত সকল মানুষের হৃদয় থেকে ভালোবাসা পেয়েছিল! কিন্তু নিজের জীবনের জন্য নিজের ব্যক্তিত্বকে সারা জীবন একাকার করার জন্য ভালোবাসার মানুষ কাউকে পায়নি মূলত।
দিব্যি যখন আমাদের প্রেম ও সম্পর্কের পরিণতি আরো গভীরভাবে এগোচ্ছিল! সেই সময়গুলোতে মাঝে মাঝে আমি অভিযোগ করে বসতাম। আমাকে ফেসবুকের পাসওয়ার্ড দিয়েও বলছ অবিশ্বাস করো না আমায়; সত্যিই ”আমি তোমায় অনেক ভালোবাসি”। হাহাহাহা, কি ভাবছো হাসছি কেন?
ওই যে লোকে বলে সব জানা কখনো সত্যি হয় না, অথবা সব দেখা কখনো বাস্তব হয় না। আজ তোমায় একটা সত্যি কথা বলি! শুনবে তুমি? আচ্ছা ইচ্ছে না হলেও শুনো! আসলে আমি পাসওয়ার্ড পেলেও ইনবক্সে কোন মেসেজ পাইনি।
তোমাকেই আমি সম্পর্কের নাম করে আমার জীবনের প্রিয় মানুষ হিসেবে পেয়েছিলাম। মনে আছে তোমার! প্রায়ই তোমার বিরুদ্ধে অভিযোগ করতামঃ কারণ সম্পর্কের আগে তুমি অনেক বিশ্বাসী, সত্য কথা বলায় অপরিচিতা ছিলে তুমি। কিন্তু দেখো আমাদের যখন ভালোবাসা প্রপোজাল অন্যান্য সবকিছু হয়ে গেল, দিব্যি তুমি আমাকে অবলার মত মন থেকে অবহেলা করতে শুরু করলে। এখন আমাদের বিশ্বাসের মাঝে ফাটল ধরে গিয়েছে। তারপর,,,, সবই তো শেষ হয়ে গেল। সম্পর্কের পর তুমি ”অবিশ্বাসী, মিথ্যাবাদী প্রিয়” হয়ে গেলে।
মনে আছে তোমার! বারবার বলতাম, ভালো না বাসতে পারো কিন্তু কখনো মিথ্যা বলো না প্রিয়। অথচ তুমি ….।
অবহেলিত ভালোবাসার কিছু কথা
সারা জীবন তো অবহেলায় দিন গুনলাম! তবে অবহেলিত ভালোবাসার কিছু কথা ও তোমায় বলি শোনোঃ তবে ছেড়ে চলে যাবার আগে বলবো তুমি ভালো থেকো, নিজের যত্ন নিও… প্রিয়! যখন তুমি আমায় এই সকল কথাগুলো বলতে না, তখন সত্যিই আমি ধরে নিয়েছিলাম তোমার মুখে এ কথাগুলো বড্ড বেমানান শোনা।
আরে তুমি যদি সত্যিই এটা চাইতে যে আমি ভালো থাকি, তাহলে কখনোই সম্পর্কের মাঝপথে এসে ছেড়ে চলে যেতে চাইতে না। কি ভেবেছ তুমি আমায় ছাড়া ভালো থাকতে পারবে, স্বার্থের টানে আমার চাইতে আরো উত্তম কাউকে পেয়ে তার সাথে সুখী হতে পারবে? কখনোই না, তোমার জীবনের ডায়েরীতে এই কথাটি গেঁথে রেখো।
কারণ ঐশ্বর্য ও প্রাচুর্যের লোভ ও লালসায় পড়ে তুমি আমাদের এতদিনের সম্পর্ক ছেড়ে চলে গিয়েছো অন্যের হাত ধরে। তুমি গিয়েছো, তোমার শরীর গিয়েছে; দেহের সঙ্গে জড়িত হৃদয়ের বাঁ পাশের আত্মাও গিয়েছে। কিন্তু তোমার বিবেক থেকে আমাদের ভালবাসার স্মৃতি ও হাসিময় মুহূর্তগুলো কখনোই চলে যাবার নয়! কিভাবে চলে গেলে, আমায় ছেড়ে? সারা জীবন তোমার বিবেক এই কথাটি তোমাকে ঠুক ঠুক করে খাবে। তোমার রাতের ঘুমকেউ হারাম করে দিবে।
কথাগুলো কেন বলছি জানো! কারন আমার ভালো থাকার কারণটাই তো ছিলে তুমি। হৃদয়ের গহীনের সমস্ত আবেগ দিয়ে তোমায় বেধাবার চেষ্টা করেছিলাম যে, আমি তোমাকে প্রচন্ড রকমের ভালবাসি। অতঃপর তুমি আমাকে প্রতিদান স্বরূপ দিয়েছে লম্বা সারির ব্লক লিস্টের স্থান।
যাহোক মনে রেখো প্রিয়! তুমি আমার কিছু সময়ের মোহ ছিলে না শুধু, যে রাতের শেষের সকালের মোহ কেটে যাবে। বরং তুমি আমার সারা জীবনের আবেগ; হে প্রিয়! তুমি আমার সেই আবেগ, যা সারা জীবনেও আমি ভুলতে পারবো না।
না বলা ভালোবাসার কিছু কথা
জানি তুমি খুব অভিমান করেছো! তবুও তোমায় না বলা ভালোবাসার কিছু কথা বলতে চাই, কারণ আমিও জোর করে তোমার অভিমান ভাঙতে যাইনি। স্রোতের মতো আবহমান হচ্ছে, কত মুহূর্ত ও চলে যাচ্ছে। কতদিন বেলা অবেলায় কথা হয়নি তোমার সাথে….।
দিন যায় রাত যায়; প্রহর কাটছে, অপেক্ষার সময় বাড়ছে। কিন্তু প্রকাশ থেকে মেসেজের টুংটাং শব্দ টা আসা-যাওয়া করেনি আর। কিন্তু দু পাশের মানুষগুলো হয়তো মোবাইল হাতে বসে অপেক্ষায় কাটছে সময়। আবার তখন মনে হতো, কখনো যদি আমার প্রিয় মেসেজ করে আমাকে না পায়; হয়তো বা সে বড্ড অভিমান করে কাঁদবে! কিন্তু অভিমান ভেঙ্গে কেউ কাউকে মেসেজ করে…। না এভাবেই আমাদের সব শেষ হয়ে গেল, এজন্য সব এখন অতীতের স্মৃতি মেলায়… আবরিত।
বারবার মেসেজ চ্যাট করা হচ্ছে, কল রেকর্ড চেক করা হচ্ছে। কিন্তু পাত্তা নেই কোন পাশেই। ওপাশের মানুষটার কথা তো জানিনা, কিন্তু তুমি তো আর বুঝে না এপাশের মানুষটা বড্ড ছটফট করছে একটা মেসেজ পাওয়ার অপেক্ষায়।
যদি তুমি তখন অভিমান ভেঙ্গে একটু মেসেজ দিতে আমায়, তো যাপটে পড়ে তোমাকে মন উজাড় করে গত কয়েকদিনের জমাট করার অনুভূতিগুলো হাসিখুশি মনে জানাতাম। তোমার সঙ্গে কথা বলতে না পেরে শ্বাসের গতি রোধ, বুকের মধ্যকার হাহাকার, শূন্যতারায় নিরব আত্মঘাতী চিৎকার সব জানাতাম নিজের আত্মাকে। কিন্তু তারপরও তোমার মেসেজ পেলাম না।।
মনে পড়ে তোমার! রংতামাশা ও মশকরা করতে গিয়ে কখনো মেসেজ পড়ে দুজনেই হু হু করে হেসে উঠতাম। ভয়েজ অডিও কলে দুজনেই দুজনের সঙ্গে অনেক ফাজলামো করতাম, তামাশায় মেতে উঠতাম রাতভর ঘুম ভাঙ্গা কণ্ঠস্বর দিয়ে কথা বলে। কখনো বা নীরবে কান্না লুকানো সব কথাই তোমায় বলতাম! শৈশব থেকে শুরু করে উঠছি যৌবনের সকল কথা…। স্বপ্ন বলতাম তোমায় নিয়ে, আর স্বপ্নের কথাগুলো অনর্গল বলে যেতাম তোমার কাছে।
মাঝে মাঝে মনোযোগ দিয়ে তুমি শুনতে আমার কথা! আবার মাঝে মাঝে বিরক্তির সুরে কথা তো শুনতে ঠিক, হয়তোবা অভিমান ও ফাজলামো করে হুম, হা, ওকে করে পাশ কাটিয়ে কথা অন্য টপিকে নিয়ে যেতে।
জানো তোমায় আমার অতীতের না বলা ভালোবাসার একটি কথাই বলতে চাই! হাত বাড়ালেই তোমাকে ছোঁয়া যায় না এটা জানতাম, কিন্তু মন দিয়ে অনুভবে এতটা কাছে টানা যায়; যতটা কাছে চাঁদ তারাও থাকেনা। হ্যাঁ তুমি আমার সেই রাতের জোছনার আলোর চাঁদ। আর আমি তোমার বেলা ফুরাবার আগের সূর্য।
এবার বুঝো একটুখানি, প্লিজ। আমার না বলা ভালোবাসা, অব্যক্ত না বলা ভালোবাসার কিছু কথা, হৃদয়ের অনুভূতি…। একটু অনুভব করো কতটা অনুভবে মিশে ছিলে তুমি! আমি না হয় বড্ড কঠিন ছিলাম, সহজ সাধারণভাবে বলে উঠতে পারিনি কখনো তোমার সঙ্গে কোন কথা। কিন্তু তুমি তো তা একটু অনুভব করে নিতে পারতে তাই না, আমার না বলা ভালোবাসার কিছু কথা, আমার হৃদয়ের অনুভূতিগুলো।
আমার না বলা কথাগুলো আমার হাজার কথার ভিড়ই ছিল, তুমি হয়তো অনুভব করতে চাওনি বা অনুভব করোইনি। আবিনা সর্বদা সামনেই বলে দেই, কি করব পিঠ পিছে ছড়া মারা আসে না আমার।
প্রিয় মানুষকে না বলা কিছু কথা
মনে পড়ে তোমার? আমার ভাষায় সহজ সাবলীল ভাবেই ব্যক্ত করেছিলাম তোমার প্রতি আমার অসীম ভালোবাসা। তুমি আমার প্রাক্তন হয়ে গেলে কেন? তোমার মত সেই প্রিয় মানুষকে না বলা কিছু কথা এখন বলতেই হয়!
হয়তো মৌখিক বলা হয়নি কখনো তোমায়; কিন্তু তুমিও তো অনুভব করনি। তুমি আমার না বলা অসীম ভালোবাসায় একরাশ অবহেলা খুঁজে পেয়েছিলে বলেই কি এতটা অভিমান তোমার! একদিন দেখবে যে, তোমার সব অভিমান পড়ে রয়েছে; কিন্তু যার উপর অভিমান করেছ, হয়তোবা সেই মানুষটাকে আর ফিরে পাবে না…।
একটা সময় আসবে হয়তো, যখন অভিমান ভেঙে ভালোবাসি বলার জন্য হন্য হয়ে খুঁজে বেড়াবে দিকবিরিক শুধু আমাকে। কিন্তু তখন,,,, পাবেনা। আমি বারবার বলেছিলাম তোমায়, চাওয়া পাওয়া ও সকল স্বার্থের উর্ধ্বে গিয়ে জন্মায় ভালোবাসা। যে ভালোবাসা বেঁচে থাকে চিরকাল অনন্তমো মুহূর্ত।
ভালবাসলেই যে পূর্ণতা পেতে হবে, এমন কোন সংজ্ঞা আমার জানা নেই। যদি সব ভালোবাসায় পূর্ণতার ছাপ লেগে যেতো, তবে দিল্লির আগ্রায় শত বছর ধরে দাঁড়িয়ে থাকতো না তাজমহল। কিংবা হয়তো লেখাই হতো না লায়লী-মজনুর সেই কালজয়ী প্রেমের উপাখ্যান উপন্যাস।
ভালোবাসার সুন্দর কিছু কথা
সত্যি বলতে আসলে ভালোবাসা হলো এক পূর্ণতায় ডুবে থাকা অপূর্ণতার খেলা। কয়টা ভালোবাসা পূর্ণতা বাধা বাসা বেধেছে। সেই প্রেম গুরু কালজয়ী হলেও, উপন্যাসের প্রতিটি পৃষ্ঠায় বাধা হলেও, হয়তোবা সেই সংখ্যাটা হাতেগোনা খুবই সামান্য পরিমাণ।
নিজের প্রেমের সংজ্ঞা দিতে গিয়ে, দৈনিক জ্ঞানী বলেছিলেনঃ পূর্ণতায় ডুবে থাকা এই ভালোবাসার আসল সংজ্ঞার প্রকৃত অর্থই হলো অপূর্ণতা।
তবেই ভালোবাসা বুকের বা পাশে বাঁধে কালজয়ী হয়ে শতাব্দীর পর শতাব্দীর ধরে। আজকাল ভালোবাসা রূপ নিয়েছে পূর্ণতার এক মরীচিকায়, কদিনের মুহে আসক্ত হয়ে বিচ্ছেদ হলেই মানুষ নিজের সত্তাকে ঝুলিয়ে আ*ত্ম-হ*ত্যা*র দিকে ঝুঁকে পড়ছে কেন জানি। কিন্তু প্রকৃত অর্থে এটি খুবই হতাশা জনক।
এভাবেই যদি পূর্ণতার খেলা চলতে থাকে, তাহলে কদিনের ব্যবধানে এই পৃথিবীর ভূখণ্ডে একটা প্রেমিক কিংবা প্রেয়সির আর দেখা মিলবে না। তখন দেখা যাবে শূন্যতার চাদরে ঢেকে ভালোবাসা বিদায় নেবে এই নশ্বর পৃথিবী থেকে।
আমরা একের পর এক আঘাত পেয়েও আঁকড়ে ধরি আমাদের ভালোবাসাকে, অথচ ভালোবাসায় আঘাত পাওয়ার পরই হারিয়ে যাই এই বাস্তবতা থেকে। উদাসীন হয়ে পড়ি নিজের থেকে; নিজের জীবন থেকে। রঙিন স্বপ্নে জীবন রাঙ্গিয়ে রুক্ষ এই বাস্তবতাকেই আমরা ভুলে যাই।
যেই প্রিয়সী তোমার কপালে নেই, তাকে তোমার বুকের বাম পাশে বেঁধেও কোন লাভ নেই। কোন একদিন বেলা শেষে ঠিকই তোমায় মাথা নত করে মানতে হবে যে এই বাস্তবতার কঠিন নিয়তিকে।
পরিশেষে, না বলা ভালোবাসার কিছু কথা ও পরামর্শ হিসেবে উক্তি করণ স্বরুপ বলতে চাই যে; এই ছোট্ট খানিকের জীবনে প্রেম ভালোবাসা বার বার আসবে; এটাই স্বাভাবিক রে ভাই। পাত্র ভেদে পরিস্থিতি বুঝে তাই এই ভালোবাসায় জড়িয়ে সত্তাকে মুক্তি দেওয়ার আদিখ্যেতা না করাই উত্তম, প্রিয় বন্ধু।